প্রত্যেকটি লেখার জন্ম হয় একটি অনুভূতির ঘরে। যখন হৃদয় নিঃশব্দে কিছু বলতে চায়, তখনই একটি ভাবনা জেগে ওঠে। “লেখা জন্ম নেয় চিন্তার গভীর নীরবতায়।”
ভাবনাকে শব্দে রূপ দিতে লাগে নিরব সাধনা। নোটবুকে ছড়িয়ে পড়ে শব্দেরা, লাইন গাঁথে একেকটি চিত্রের মতো। “প্রতিটি শব্দ একটি যাত্রার সূচনা।”
প্রথম খসড়া কখনোই চূড়ান্ত নয়। প্রতিটি পঙ্ক্তিকে আবার ছুঁয়ে দেখা, সংশোধন, ঘষামাজা— এ যেন শিল্পীর শেষ তুলির আঁচড়। “সাহিত্য ধৈর্যের উপর গঠিত শিল্প।”
এখন সেই লেখাটি প্রস্তুত—পাঠকের হৃদয়ে পৌঁছাতে। এটা শুধু একটা লেখা নয়, এটা একজন লেখকের আত্মার অর্ঘ্য। “লেখা তখনই পূর্ণতা পায়, যখন পাঠক তা অনুভব করে।”
মানুষ ও কুকুর" গল্পের প্রতীকধর্মী মুহূর্ত — যেখানে কুকুর নয়, ভয় জন্মায় মানুষ থেকেই। গল্পের শিরোনাম: " মানুষ ও কুকুর " উপন্য...
যেখানে প্রেম অন্ধ হয়, খুনও হয়ে ওঠে ন্যায়ের মতো শান্ত। এক গ্রামের গল্প, যেখানে ভালোবাসা রক্তের চেয়ে ঘন হয়ে ওঠে — আর নীরবতা নিজের ফাঁস তৈরি করে।
আমি তলোয়ার তুলে শপথ করেছি — যদি পৃথিবী ভেঙে যায়, আমি ন্যায়ের কাঠামো গড়ে যাবো আগুনে। সে শুধু যোদ্ধা নয়, এক আগুনে লেখা ইতিহাস — যাকে আল্লাহর নামে চলতে হয় বজ্রের পথে।
তারা মানুষ খায় না ক্ষুধায়, খায় বিকৃতির আনন্দে। এক গ্রাম, এক ভয়—যেখানে মানুষই সবচেয়ে ভয়ংকর প্রজাতি।
যদি কিছু বলার থাকে, নির্দ্বিধায় লিখুন — প্রতিটি শব্দ আমি সম্মান ও মনোযোগ নিয়ে পড়ি।